ঢাকা ১২:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাশমিকাকে জাতীয় ক্রাশ বলা প্রচারের একটি কৌশল : মনোজ বাজপেয়ী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে তারেক রহমান-ফখরুলের শোক সৌদির ওপর দিয়ে দোহায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরায়েল, মার্কিন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ গণমানুষের ভালোবাসায় সিক্ত বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী হাফেজ মোঃ মইনুদ্দিন Jubo Dal leader Liton leads Jubo Dal protest march in Patuakhali দুর্ঘটনায় আহতদের পাশে ঢাবি ছাত্রদল বিচার ব্যবস্থাকে দৌড়গোড়ায় নিয়ে যেতে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে: ডা. তাহের জামিনে বের হওয়ার ৪ মাস পর ফের গ্রেফতার ‘টুন্ডা বাবু’ শেখ হাসিনা, কামাল ও মামুনের অভিযোগ গঠনের শুনানি সোমবার পর্যন্ত মুলতবি

জেলায় বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, মাঝারি তাপপ্রবাহে অতিষ্ট সাধারন মানুষ।

মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০১:০৪:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫ ৭২ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পটুয়াখালীতে বইছে মাঝারী তাপপ্রবাহ। প্রচন্ড খড়তাপে শুকিয়ে গেছে খাল বিল। ফেটে চৌচিড় হয়ে গেছে মাঠ ঘাট। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টায় জেলার কলাপাড়ায় বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯.০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এতে ব্যহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। অস্বস্তিতে পড়েছে সকল শ্রেনীর মানুষ।
কেউ আবার গরমে হাঁসফাঁস হয়ে খেয়ে নিচ্ছে রাস্তার ধারের অস্বাস্থ্যকর পানীয়।

এদিকে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা। সামান্য শ্রমেই হাপিয়ে যাচ্ছেন তারা। উত্তপ্ত রোদের কারনে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন মৌসুমী সবজি চাষী সহ বিভিন্ন ফলের বাগানীরা। এদিকে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ডায়রিয়া ও চর্ম জনিত রোগীর সংখ্যা। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যাই বেশি। তবে গরমের এ অবস্থা আরও দুইদিন অব্যাহত করতে পারে বলে জানিয়েছে জেলা আবহাওয়া অফিস।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

জেলায় বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, মাঝারি তাপপ্রবাহে অতিষ্ট সাধারন মানুষ।

আপডেট সময় : ০১:০৪:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

পটুয়াখালীতে বইছে মাঝারী তাপপ্রবাহ। প্রচন্ড খড়তাপে শুকিয়ে গেছে খাল বিল। ফেটে চৌচিড় হয়ে গেছে মাঠ ঘাট। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টায় জেলার কলাপাড়ায় বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯.০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এতে ব্যহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। অস্বস্তিতে পড়েছে সকল শ্রেনীর মানুষ।
কেউ আবার গরমে হাঁসফাঁস হয়ে খেয়ে নিচ্ছে রাস্তার ধারের অস্বাস্থ্যকর পানীয়।

এদিকে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা। সামান্য শ্রমেই হাপিয়ে যাচ্ছেন তারা। উত্তপ্ত রোদের কারনে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন মৌসুমী সবজি চাষী সহ বিভিন্ন ফলের বাগানীরা। এদিকে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ডায়রিয়া ও চর্ম জনিত রোগীর সংখ্যা। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যাই বেশি। তবে গরমের এ অবস্থা আরও দুইদিন অব্যাহত করতে পারে বলে জানিয়েছে জেলা আবহাওয়া অফিস।